আমার মনে হয় কম বেশি আমরা সকলেই মনের অজান্তে হলেও ঘোড়াঘাট করতোয়া নদীর উপর অবস্থিত ব্রীজে গিয়েছি। সেটা হতে পারে কোন কাজের প্রয়োজনে অথবা বিকেল বেলা প্রাকৃতিক বাতাসের স্বাদ গ্রহন করার জন্য কিংবা ছুটির দিনে পরিবার পরিজন নিয়ে নতুবা ভালোবাসার মানুষটিকে নিয়ে সময় কাটানোর জন্য। আমি নিজেও যখন ছুটিতে বাসায় যায়- তখন আমি আমার স্ত্রী, ছেলে, মেয়েদের নিয়ে বিকেল বেলা করতোয়া ব্রীজে ঘুরতে যায়। সেখানে বিকেল বেলা অনেক লোকের সমাগম লক্ষ্য করার মতো। বিকেল বেলার প্রকৃতির রুপ যেন মনকে প্রশান্তি দিয়ে যায়। বসার মতো তেমন ব্যবস্থা নেই তবে কয়েক জন আচার-চাটনী ও মুড়িমাখার দোকানদার তাদের বেচা- বিক্রির স্বার্থে দোকানের সামনে কয়েকটি চেয়ার রাখে। যারা তাদের নিকট আচার,চাটনী বা মুড়ি মাখা কিনে শুধু তারাই বসতে পারে। খাওয়া শেষে অবশ্যই চেয়ার খালি করতে হবে যাতে করে নতুন ক্রেতা বসতে পারে। ব্রীজের পাশেই দুলাল ঠাকুরের বাড়ী- সেখানে অনেক দূর দুরান্ত থেকে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোক প্রতিনিয়ত আসে। যেহেতু উক্ত জায়গাটি ঘোড়াঘাট পৌরসভার ৩ নং ওয়ার্ডের ভিতরে সেহেতু মাননীয় পৌর মেয়র ইচ্ছে করলে এলাকাটিকে একটি বিনোদন পার্ক তৈরি করতে পারেন।
প্রকাশঃ ১৫ জুলাই, ২০১৯
0 মন্তব্য