বড় একজন রাষ্ট্রীয় ব্যক্তিত্ব হওয়া সত্ত্বেও তাঁর চিকিৎসা তো দূরে থাক, সামান্য খোঁজটাও কেউ নেয়নি।
যেন তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় অপরাধ ছিল ৭টা স্তম্ভে একটা জাতির সবচেয়ে গৌরবজ্জ্বল ইতিহাস তুলে ধরা!!
স্মৃতিসৌধের ডিজাইন করার সম্মানী পাবার কথা ছিল ২ লাখ টাকা, আয়কর চাওয়া হয়েছিল এর ৫০%, অর্থাৎ এক লাখ টাকা।
১৯৮২ সালের ১৬ ডিসেম্বর যখন এরশাদ জাতীয় স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন করেন সেই উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মানুষটাকে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি।
রাষ্ট্রীয় ভিভিআইপিরা চলে যাওয়ার পর তিনি সেখানে গিয়ে জনতার কাতারে দাঁড়িয়ে দেখেছিলেন তাঁর অমর সৃষ্টি!
একজন সৈয়দ মাইনুল হোসেন এবং তাঁর প্রতি এ রাষ্ট্রের এবং জনগণের সম্মাননা!" আমাদের সর্বান্তকরণে ক্ষমা করবেন স্থপতি সৈয়দ মাইনুল হোসেন।
0 মন্তব্য